বাংলাদেশের রাজনীতি মূলত: পতিতাবৃত্তির মতো যেহেতু প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতি এবং রাজনীতিবিদ দেশে আজও তৈরী হয়নি।পশ্চিম পাকিস্তানীরা ১৯৪৮ - ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাভাষীদের কুকুর বিড়ালের মতো করে রেখেছে এবং দেখেছে আর ইন্ডিয়ান'রা ১৯৪৮-আজোবধি বাংলাদেশীদের গর্ধবের মতো করে রেখেছে এবং দেখছে। আর আমরা বাংলাদেশীরা আমাদের দুচারজন রাজনৈতিক নেতাদের মহান,সু-মহান, বড় এবং বৃহত্তর নেতা মনে করলেও বাস্তবে ছিল তার উল্টো।প্রকৃতপক্ষে আমাদের নেতারা ছিলেন তুলনামূলক ভাবে ইন্ডিয়ান এবং পাকিস্তানী নেতাদের চেয়ে INFERIOR. আবার অনেকেই ছিলেন তাদের পোষা কুকুর। গলাবাজিতে জিতলেও আমাদের রাজনৈতিক নেতারা কখনোই ইন্ডিয়ান এবং পাকিস্তানী নেতাদের নেতৃত্ব, ভিশন এবং PRAGMATISM কে CHALLENGE করতে পারেননি। আর যদিও বা কারো CHALLANGE করার যোগ্যতা ছিল, ইন্ডিয়া এবং পাকিস্তান অতি সহজেই তাদেরকে ক্রয় করতে সক্ষম হতো এবং আজ ও হয়। ঠিক এইসব কারণেই, আমাদের দেশের রাজনীতি দেশপ্রেমকে প্রাধান্য না দিয়ে দলীয় প্রেমকেই প্রাধান্য দেয়।
বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল ই স্বার্থপরতা প্রাকটিস করে। এতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু সকল রাজনৈতিক দল ই বুঝতে ব্যর্থ হয় যে দেশপ্রেমহীন রাজনীতি তাদেরকে পতিতাদের কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়।
আজকের বাংলাদেশে একটি দল নিজেদেরকে সবকিছুতে বৈধ বলে দাবি করে। অথচ তাদের কাজকর্মে বৈধতার কোনো আভাস ই নেই। দেশপ্রেম তো বহু দূরের কথা। আমি বলছি না অন্যান্য দলগুলো ভালো বা ভালো'র কাছাকাছি। কিন্তু এটাই সত্যি যে এই মুহূর্তে একটি দল ই ক্ষমতায়। দেশের কোনো কিছুতে পরিবর্তন আনার ক্ষমতা একমাত্র তাদেরই আছে। অতীতে কোন দল বা তাদের নেতা কি করেছে তা নিয়ে সমালোচনা করা যায় বা যাবে কিন্তু দেশের কোনো কিছুতে পরিবর্তন তাদের পক্ষে সম্ভব নয় যেহেতু তারা আর সরকার পরিচালনা করছে না।
নীতিবোধ,দেশপ্রেম, এবং মানুষ হিসেবে ব্যক্তিগত মূল্যবোধ ও সত্যবাদীতা হাসিনা'র আওয়ামী লীগ এর মূলনীতির বাহিরে। হাসিনা তার গৃহপালিত দল আওয়ামী লীগকে শিখিয়েছে মিথ্যাকেই সত্য, নীতিহীনতাই নীতিবোধ এবং দেশদ্রোহিতাই দেশপ্রেম। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও হাসিনা'র শিক্ষাকে জীবনের দর্শন হিসেবে মেনে নিয়েছে। আর এখানেই হাসিনা'র সফলতা। হাসিনা সক্ষম হয়েছে তার গৃহপালিত দলের নেতাকর্মীদেরকে তার HYPOCRISY গ্রহণ করতে।হাসিনা আওয়ামী লীগ এর নেতাকর্মীরা দেশের জন্য রাজনীতি না করে তারা তাদের দল আওয়ামী লীগ এর মালিক এবং দলনেত্রী হাসিনার জন্য রাজনীতি করে।প্রতিদানে, হাসিনা তার নেতাকর্মীদেরকে দেশপ্রেমিক না বানিয়ে "মাফিয়া গুন্ডা" বানিয়ে তাদের সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান সহ তাদের জন্য "সাত খুন মাফ" করে রেখেছেন। দেশের এমন কোনো আদালত নেই যে তাদেরকে কোনো কিছুতে অভিযুক্ত করতে পারে। আর অভিযুক্ত করলেও সমস্যা নেই। তাদের ঠুঁটো জগন্নাথ রাষ্ট্রপতি রয়েছে। তাকে দিয়ে যে কোনো সময় খুনের দায়ে ফাঁসির আসামিকেও হাজত মুক্ত করে আবার রাজনীতিতে ফেরত আনা যাবে। চাইলে এমপি কিংবা মন্ত্রী ও বানানো যেতে পারে। এজন্য অবশ্য আরও পাঁচ সাতটি খুন করতে হবে।
এই মাফিয়াচক্র হাসিনা'র প্রতি এতটাই অনুগত যে তারা হাসিনার প্রয়োজনে আল্লাহকে অস্বীকার সহ তারা তাদের মা বোন দেরকে পর্যন্ত ধর্ষণ করবে।তাদের ভিতরে অলিখিত আইন হলো কে কতটা নিশৃংস হতে পারে, মিথ্যা বলায়, মানুষ খুন করায়, লুকিয়ে অপরাধ করায় কে কতটা পারদর্শী যেহেতু ওই পারদর্শী গুন্ডা হাসিনা'র কাছের লোক হওয়ার সুযোগ পায়। আবার খুব কাছে গেলে কেউই দীর্ঘদিন বাঁচে না। তারা শাকিলের মতো মৃত্যু বরণ করে কুকুর বিড়ালের মতোই।
জেকব মিল্টন
We Are The People
বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দল ই স্বার্থপরতা প্রাকটিস করে। এতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু সকল রাজনৈতিক দল ই বুঝতে ব্যর্থ হয় যে দেশপ্রেমহীন রাজনীতি তাদেরকে পতিতাদের কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়।
আজকের বাংলাদেশে একটি দল নিজেদেরকে সবকিছুতে বৈধ বলে দাবি করে। অথচ তাদের কাজকর্মে বৈধতার কোনো আভাস ই নেই। দেশপ্রেম তো বহু দূরের কথা। আমি বলছি না অন্যান্য দলগুলো ভালো বা ভালো'র কাছাকাছি। কিন্তু এটাই সত্যি যে এই মুহূর্তে একটি দল ই ক্ষমতায়। দেশের কোনো কিছুতে পরিবর্তন আনার ক্ষমতা একমাত্র তাদেরই আছে। অতীতে কোন দল বা তাদের নেতা কি করেছে তা নিয়ে সমালোচনা করা যায় বা যাবে কিন্তু দেশের কোনো কিছুতে পরিবর্তন তাদের পক্ষে সম্ভব নয় যেহেতু তারা আর সরকার পরিচালনা করছে না।
নীতিবোধ,দেশপ্রেম, এবং মানুষ হিসেবে ব্যক্তিগত মূল্যবোধ ও সত্যবাদীতা হাসিনা'র আওয়ামী লীগ এর মূলনীতির বাহিরে। হাসিনা তার গৃহপালিত দল আওয়ামী লীগকে শিখিয়েছে মিথ্যাকেই সত্য, নীতিহীনতাই নীতিবোধ এবং দেশদ্রোহিতাই দেশপ্রেম। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও হাসিনা'র শিক্ষাকে জীবনের দর্শন হিসেবে মেনে নিয়েছে। আর এখানেই হাসিনা'র সফলতা। হাসিনা সক্ষম হয়েছে তার গৃহপালিত দলের নেতাকর্মীদেরকে তার HYPOCRISY গ্রহণ করতে।হাসিনা আওয়ামী লীগ এর নেতাকর্মীরা দেশের জন্য রাজনীতি না করে তারা তাদের দল আওয়ামী লীগ এর মালিক এবং দলনেত্রী হাসিনার জন্য রাজনীতি করে।প্রতিদানে, হাসিনা তার নেতাকর্মীদেরকে দেশপ্রেমিক না বানিয়ে "মাফিয়া গুন্ডা" বানিয়ে তাদের সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান সহ তাদের জন্য "সাত খুন মাফ" করে রেখেছেন। দেশের এমন কোনো আদালত নেই যে তাদেরকে কোনো কিছুতে অভিযুক্ত করতে পারে। আর অভিযুক্ত করলেও সমস্যা নেই। তাদের ঠুঁটো জগন্নাথ রাষ্ট্রপতি রয়েছে। তাকে দিয়ে যে কোনো সময় খুনের দায়ে ফাঁসির আসামিকেও হাজত মুক্ত করে আবার রাজনীতিতে ফেরত আনা যাবে। চাইলে এমপি কিংবা মন্ত্রী ও বানানো যেতে পারে। এজন্য অবশ্য আরও পাঁচ সাতটি খুন করতে হবে।
এই মাফিয়াচক্র হাসিনা'র প্রতি এতটাই অনুগত যে তারা হাসিনার প্রয়োজনে আল্লাহকে অস্বীকার সহ তারা তাদের মা বোন দেরকে পর্যন্ত ধর্ষণ করবে।তাদের ভিতরে অলিখিত আইন হলো কে কতটা নিশৃংস হতে পারে, মিথ্যা বলায়, মানুষ খুন করায়, লুকিয়ে অপরাধ করায় কে কতটা পারদর্শী যেহেতু ওই পারদর্শী গুন্ডা হাসিনা'র কাছের লোক হওয়ার সুযোগ পায়। আবার খুব কাছে গেলে কেউই দীর্ঘদিন বাঁচে না। তারা শাকিলের মতো মৃত্যু বরণ করে কুকুর বিড়ালের মতোই।
জেকব মিল্টন
We Are The People
0 comments:
Post a Comment