বাংলাদেশী তরুণরা কর্মসংস্থানের জন্য জীবন বাজি রেখে আমেরিকা সহ ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমায়। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে তারা প্রতারিত হয়। তারপরেও তারা বসে থাকে না। বাপ্ দাদার ভিটামাটি বিক্রি করে পাড়ি জমায় আমেরিকা অথবা ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশে। অনেকে জীবন নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছা তো দূরের কথা দেশে ফেরার সৌভাগ্যও তাদের হয় না। বিদেশ বিভুঁইয়ের কোথাও তাদের মৃত দেহ পরে থাকে। আর যারা কিছুটা ভাগ্যবান তারা হয়তো গন্তব্য পৌঁছে। কিন্তু অনেকের ভাগ্য তাদেরকে নিয়ে যায় ওই দেশের ইমিগ্রেশন ডিটেনশন সেন্টার এ। তারপরে শুরু হয় তাদের জীবন যুদ্ধ। তারা হাজতে বসে মানবেতর জীবন যাপনের পাশাপাশি উপায় খুঁজতে থাকে যে কিভাবে ডিটেনশন সেন্টার থেকে ছাড়া পাওয়া যায়।৯৫% বাংলাদেশী রাজনৈতিক আশ্রয় (এসাইলাম) প্রার্থনা করে। ইউরোপ এবং আমেরিকায় প্রচলিত আইন অনুযায়ী রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীদেরকে বন্ড এর মাধ্যমে কারো হেফাজতে মুক্তি দেয়া হতো। কিন্তু গত ছয় মাস ধরে বাংলাদেশী রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীদেরকে মুক্তি দেয়া হচ্ছে না।
বাংলাদেশের অবৈধ শাসক হাসিনা,তার গুণধর পুত্ৰ সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় এবং আওয়ামী লীগ এর লবিস্টরা মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কে বুঝিয়েছে যে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য সকল রাজনৈতিক দলই জঙ্গী সংগঠন এবং তাদের নেতা কর্মীরা জঙ্গী। হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ একথা বলেছে ক্ষমতা আকড়িয়ে ধরে রাখার জন্য যেহেতু তারা নিজেরাও বিশ্বাস করে না যে আওয়ামী লীগ ছাড়া সকলেই জঙ্গী। কিন্তু হাসিনার ক্ষমতায় থাকার কৌশল লক্ষ্ লক্ষ্ বাংলাদেশীদেরকে জ্বলন্ত আগুনের মধ্যে নিক্ষেপ করা হয়েছে। এই লক্ষ্ লক্ষ্ বাংলাদেশীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ করে এমন অনেকেই আছে। পাশাপাশি বিএনপি এবং জামায়াত তো আছেই।তাতে হাসিনার কোনো মাথা ব্যথা নেই যেহেতু তিনি তো ক্ষমতায় আছেন।
এইসব দুর্ভাগা বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আওয়ামী লীগ এর কর্মী। তারা নিজেদেরকে বিএনপি পরিচয় দিয়ে আমেরিকা এবং ইউরোপ এ বৈধ হওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের মহাপিতার কন্যা মহামাতা হাসিনা তাদেরকে জঙ্গী বানিয়ে ভালোভাবে বেঁচে থাকার চেষ্টাকেও নষ্ট করে দিয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াত নেতা কর্মীদের কথা না হয় বাদ ই দিলাম যেহেতু তারা তো আর মানুষ না। তারা হয় রাজাকার, না হয় ISIS, না হয় পাকিস্তানী জারজ তার উপরে তারা জঙ্গী। তারা তো কারো সন্তান, বাবা, ভাই অথবা স্বামী হতে পারে না। লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশীদের জীবন আজ জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডে।ধন্যবাদ হাসিনা, জয় এবং আওয়ামী লীগ।
U.S. DOHS উই আর দি পিপল উইথ জেকব মিল্টন এর ATTORNEY দেরকে জানিয়েছে তারা P কে UNDESIGNATED "TIER-III TERRORIST ORGANIZATION মনে করে।
উই আর দি পিপল উইথ জেকব মিল্টন এর ATTORNEY রা এইসব দুর্ভাগা বাংলাদেশীদেরকে মুক্ত করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
জেকব মিল্টন
উই আর দি পিপল
0 comments:
Post a Comment